আসসালামু আলাইকুম
যে তিন ধরনের ব্যক্তি কোন দিনও জান্নাতে যাবে না :
ডা: জাকির নায়েকের উওর: বোন আপনি প্রশ্ন করলেন কেনো ইসলাম ধর্মে মহিলা নবী নেই। যদি নবী বলতে বুঝিয়ে থাকেন যার কাছে ওহি নাজিল হয় এবং তিনি অন্যাদের নেতৃত্ব দেন তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি ইসলামে কোন মহিলা নবী নেই।
আমার মতে এইটাই সঠিক কারন যদি কোন মহিলা আল্লাহর নবী হতেন, কোরআনে পরিষ্কার ভাবে বলেছে যে পুরুষ তার পরিবারের নেতা। তাহলে পরিবারের নেতাই যখন পুরুষ তাহলে একজন নারী কিভাবে নেতা হবে আর সমাজের সব মানুষকে নেতৃত্ব দেবে।
এবারে দীতিয় অংশে আসি! একজন জামাতে নামাজের সময় সাধারনত ইমামতি করে আর আমি আগেই বলেছিলাম যে নামাজের বিভিন্ন ভজ্ঞি যেমন: কায়াম, রুকু, সিজদা,মাথা নোয়ানো,আর উপর হয়ে সিজদা যদি এগুলো মহিলা নবী করতেন তাহলে পেছনের মানুষের অসুবিধা হতো।
আর এছরাও দেখবেন নবীজী সাধারন মানুষের সাথে প্রায় দেখা করতেন। কিন্তু ইসলাম পুরুষ মহিলার মধ্যে অবাধ মেলামেশার সুযোগ দেইনা।
আর যদি মহিলা নবী হতেন তবে তিনি যখন অন্তসওা হতেন তখন তিনি বেশির ভাগ সময় তার দায়িত্ব পালন করতে পারতেন না।
আর যদি তার সন্তান থাকে তবে একই সাথে মা ও নবুয়তের দায়িত্ব পালন করা কঠিন হয়ে যেত। একজন পুরুষই ভালভাবে নবীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
একজন বাবাও একজন মায়ের তুলনায় ভালোভাবে কাজ করতে পারবেন। আশা করি উওর টা পেয়ে গেছেন।
যে তিন ধরনের ব্যক্তি কোন দিনও জান্নাতে যাবে না :
দায়ুস। নামটা শুনলেই কেমন যেনো অযোগ্য,বর্বর,অকর্মন্য এমন কোন ব্যক্তির চিএ ফুটে ওঠে। এখন এই দায়ুস সম্পর্কেই আলোচনা করবো। যে তার অযোগ্যতা, বর্বরতা, অকর্মন্যতার দরুন কোনদিনও জান্নাতে যেতে পারবে না।
দায়ুস কোন দিনও জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা।
রাসুল( সা:) বলেছেন ৩ প্রকার ব্যক্তিরর জন্য আল্লাহ তার জান্নাত হারাম করে দিয়েছে।
১. নেশা দ্রব্য গ্রহন কারী ব্যক্তি।
২.পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।
৩. দাইউস।(যে তার পরিবারের মধ্যে অশলীলতাকে প্রশ্য় দেই।)
আসুন এখব আপনাকে দাইউস ব্যক্তির সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। দাইউস হচ্ছে ঐ ব্যাক্তি যে তার পরিবারকে বিশেষ করে তার স্ত্রী ও সন্তানদেরকে অশলীল ও ব্যভিচার থেকে বিরত রাখতে পারেনা।
অর্থাৎ তার স্ত্রী বা সন্তান ব্যভিচার করে বেড়ালেও সে বল প্রয়োগ করে ঠেকানোর ক্ষমতা রাখে না। একেই বলা হয় দাইউস। রাসুল (সা:) বলেছেন দাইউস ব্যক্তি কখনো কোনদিনও জান্নাতে যেতে পারবে না।
কিছু গুরতপূর্ন উপদেশ।
১.সুস্হ থাকার জন্য হলেও হিংসা পরিত্যাগ করো।কারন
হিংসা মানুষকে ভিতর হতে গলিয়ে দেয়।
২.ধৈৰ্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।
যারা এই দুই গুনে গুনান্বিত হবে তারাই প্ৰকত বীর।
হযরত আলী( রা:)
ডা:জাকির নায়েকের কাছে প্রশ্ন ইসলামে কেনো কোন মহিলা নবী নেই?
ডা: জাকির নায়েকের কাছে এক মহিলা প্রশ্ন করলেন যে ইসলামে মহিলা নবী নেই কেনো?ডা: জাকির নায়েকের উওর: বোন আপনি প্রশ্ন করলেন কেনো ইসলাম ধর্মে মহিলা নবী নেই। যদি নবী বলতে বুঝিয়ে থাকেন যার কাছে ওহি নাজিল হয় এবং তিনি অন্যাদের নেতৃত্ব দেন তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি ইসলামে কোন মহিলা নবী নেই।
আমার মতে এইটাই সঠিক কারন যদি কোন মহিলা আল্লাহর নবী হতেন, কোরআনে পরিষ্কার ভাবে বলেছে যে পুরুষ তার পরিবারের নেতা। তাহলে পরিবারের নেতাই যখন পুরুষ তাহলে একজন নারী কিভাবে নেতা হবে আর সমাজের সব মানুষকে নেতৃত্ব দেবে।
এবারে দীতিয় অংশে আসি! একজন জামাতে নামাজের সময় সাধারনত ইমামতি করে আর আমি আগেই বলেছিলাম যে নামাজের বিভিন্ন ভজ্ঞি যেমন: কায়াম, রুকু, সিজদা,মাথা নোয়ানো,আর উপর হয়ে সিজদা যদি এগুলো মহিলা নবী করতেন তাহলে পেছনের মানুষের অসুবিধা হতো।
আর এছরাও দেখবেন নবীজী সাধারন মানুষের সাথে প্রায় দেখা করতেন। কিন্তু ইসলাম পুরুষ মহিলার মধ্যে অবাধ মেলামেশার সুযোগ দেইনা।
আর যদি মহিলা নবী হতেন তবে তিনি যখন অন্তসওা হতেন তখন তিনি বেশির ভাগ সময় তার দায়িত্ব পালন করতে পারতেন না।
আর যদি তার সন্তান থাকে তবে একই সাথে মা ও নবুয়তের দায়িত্ব পালন করা কঠিন হয়ে যেত। একজন পুরুষই ভালভাবে নবীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
একজন বাবাও একজন মায়ের তুলনায় ভালোভাবে কাজ করতে পারবেন। আশা করি উওর টা পেয়ে গেছেন।
Comments
Post a Comment